-
-30%
সহজ ব্যবহারিক নাহু ও সরফ পূর্নাঙ্গ সিরিজ
0এই সিরিজের কিতাব দুটি ভালোভাবে অধ্যয়ন করলে আরবী ইবারত বোঝার জন্য যতটুকু জ্ঞান প্রয়োজন তা অর্জন করার জন্য অন্য কোন কিতাব অধ্যয়ন করার প্রয়োজন হবে না। কেননা, নাহবেমীর, হিদায়াতুন নাহু, শারহু মিয়াতে আমিল, মাবাদিউল আরাবিয়্যা ও আন-নাহুবুল ওয়াযেহ (নাহু অংশ) ইত্যাদি কিতাবের কায়দা-কানুন পর্যায়ক্রমে কিতাব দুটিতে আলোচনা করা হয়েছে। পাশপাশি আন-নাহবুত তাত্ববীকী, আন-নাহবুশ শাফী ও আন-নাহবুল কুরআনী ইত্যাদি আধুনিক কিতাবগুলোর সিংহভাগ আলোচনা খণ্ড দুটিতে চলে এসেছে।
-
-30%
সহজ ব্যবহারিক নাহু (২য় খণ্ড)
0‘সহজ ব্যবহারিক নাহু’ একটি যুগোপযোগী ও আধুনিক নাহু শিক্ষা সিরিজ। এতে ইলমুন নাহুর মৌলিক সকল আলোচনা চলে এসেছে। আমি দৃঢ়তার সাথে বিশ্বাস করি, যদি কোন ছাত্র নাহু সিরিজের প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ড ভালোভাবে আয়ত্বে নিয়ে আসে তবে সে ইলমুন নাহুর প্রায় ৯৫% আলোচনা নিজের দখলে নিয়ে আসতে সক্ষম হবে ইনশাআল্লাহ।
-
-30%
সহজ ব্যবহারিক সরফ (২য় খণ্ড)
0‘সহজ ব্যবহারিক সরফ’ একটি যুগোপযোগী ও আধুনিক সরফ শিক্ষা সিরিজ। এতে ইলমুস সরফের মৌলিক সকল আলোচনা চলে এসেছে। আমি দৃঢ়তার সাথে বিশ্বাস করি, যদি কোন ছাত্র সরফ সিরিজের প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ড ভালোভাবে আয়ত্বে নিয়ে আসে তবে সে ইলমুস সরফের প্রায় ৯৫% আলোচনা নিজের দখলে নিয়ে আসতে সক্ষম হবে ইনশাআল্লাহ।
-
-30%
সহজ ব্যবহারিক নাহু (১ম খণ্ড)
0ব্যাকরণে ছাত্রদের দুর্বলতা দূর করার জন্যই এই কিতাব। সাধারণত নাহুর কায়দাগুলো জোর দিয়ে মুখস্থ করানো হয়; কিন্তু তা প্রয়োগ করা হয় না। আসলে কায়দা মুখস্থ করার উপকারিতা তখনই পাওয়া যায় যখন তা প্রয়োগ করা হয়। এছাড়া তেমন কোন লাভ হয় না। আর কায়দা প্রয়োগ করার প্রতি ছাত্র-উস্তায উভয়ের বেশ উদাসীনতা রয়েছে। এর অন্যতম কারণ হলো, আমাদের মাদরাসাগুলোতে যে সমস্ত কিতাব পড়ানো হয় তাতে কায়দা প্রয়োগ করার কোন অনুশীলনী নেই। এজন্য এমন একটি কিতাব সংকলন করা সময়ের দাবি, যে কিতাবে কায়দাগুলোর প্রায়োগিক ও ব্যবহারিক রূপ সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হবে এবং পর্যাপ্ত তামরীন থাকবে, যেখানে ছাত্ররা কায়দাগুলো প্রয়োগ করতে পারবে। আমার জানা মতে, বাংলা ভাষায় এ ধরণের দুটি কিতাব রয়েছে। তা হলো, ‘সহজে নাহু শিখি’ এবং ‘এসো নাহু শিখি’।
-
-30%
সহজ ব্যবহারিক সরফ (১ম খণ্ড)
0ছরফ শাস্ত্রে ছাত্রদের দুর্বলতা দূর করার জন্যই এই কিতাব। সাধারণত আমাদের মাদরাসাগুলোতে ছরফের প্রাথমিক কিতাব হিসেবে ‘মীযান ও মুনশাইব’ পড়ানো হয়। নিঃসন্দেহে এই কিতাবটি প্রাথমিক ছাত্রদের জন্য উপকারী এবং পরীক্ষিত। তবে এই কিতাবে কেবল একটি মাত্র শব্দ কাঠামোর মাধ্যমে সকল প্রকার বাহাসের আলোচনা করা হয়েছে। যদিও আরবী ভাষায় অত্যধিক ব্যবহৃত শব্দ কাঠামো তিনটি। যার ফলে ছাত্ররা প্রাথমিক অবস্থায় বাকী দুটি কাঠামো সম্পর্কে তেমন একটি ধারণা লাভ করতে পারে না। অনুরূপভাবে কিতাবটির অনুশীলনী একেবারেই স্বল্প, যা ছাত্রদের স্মৃতিতে স্থায়ী করার জন্য পর্যাপ্ত নয়। একটি বাহাছ পড়ার পর পর্যাপ্ত তামরীন করা না হলে আস্তে আস্তে তা স্মৃতি থেকে হারিয়ে যায়। এজন্য এমন একটি কিতাব সংকলন করা সময়ের দাবি, যে কিতাবে প্রতিটি বাহাসে অত্যধিক ব্যবহৃত তিনটি শব্দকাঠামো উপস্থাপন করা হবে এবং পর্যাপ্ত তামরীন থাকবে, যেখানে ছাত্ররা তাদের মুখস্থকৃত বিষয়টি প্রয়োগ করতে পারবে।